অনেকেই আছেন যারা প্রতিদিন সিগারেট ছাড়ার প্রতিজ্ঞা করছেন, তবে সামনে কাউকে ধূমপান করতে দেখলেই সেই প্রতিজ্ঞার তোয়াক্কা না করে পুনরায় শুরু হয়ে যায় ধূমপান। সমস্যার সমাধান করতে পারে আয়ুর্বেদের কয়েকটি টোটকা।
ধূমপান শুরু করা যতটা সহজ, ছাড়া ঠিক ততটাই কঠিন। আপনিও কি সে দলেই? ধূমপান ছাড়তে চেয়েও পারছেন না? ধূমপান ছাড়ার নানা রকম পন্থা নিয়ে অনেকেই পরামর্শ দিয়ে থাকেন। চিকিৎসকরা কিছু ওষুধও দেন এই নেশা ছাড়ানোর জন্য। কিন্তু সমস্যার সমাধান করতে পারে কয়েকটি আয়ুর্বেদিক টোটকাই।
জেনে নিন টোটকাগুলো-
১) তামার পাত্রে জল: এই অভ্যাস ছাড়তে হলে শরীরে পর্যাপ্ত জলর জোগান দিতে হবে। এ ক্ষেত্রে তামার পাত্রে জল পান করলে আপনার ধূমপানের ইচ্ছা কমবে। শরীরের দূষিত পদার্থগুলোও বেরিয়ে যায় এই পন্থা মেনে চললে।
২) আদা: আদায় সালফার যৌগ থাকে। নিয়মিত আদা চিবিয়ে খাওয়া অভ্যাস করলে ধূমপানের আসক্তি থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব। ছোট ছোট টুকরা করে লেবুর রসে আদা কুচি বেশ কিছুক্ষণ ডুবিয়ে রাখুন। তারপর সামান্য গোলমরিচ ছড়িয়ে একটি কাচের পাত্রে ভরে রাখুন। ধূমপানের ইচ্ছা হলেই এই আদার টুকরাগুলো মুখে রাখুন। উপকার পাবেন।
৩) ত্রিফলা: আয়ুর্বেদ শাস্ত্রে নানা রোগব্যাধি দূর করতে আমলকী, হরিতকী, বহেরার মিশেলে তৈরি ত্রিফলার জুড়ি মেলা ভার। রোজ রাতে এক চা চামচ ত্রিফলার গুঁড়া মেশানো হালকা গরম জল খেলে শরীরের বিভিন্ন অংশে জমে থাকা তামাক শরীর থেকে বেরিয়ে যাবে। শুধু তাই নয়, এই পন্থা মেনে চললে ধূমপানের আসক্তিও কমে।
৪) তুলসী পাতা: রোজ সকালে খালি পেটে দুই থেকে তিনটি তুলসী পাতা চিবিয়ে খেলেও ধূমপানের ইচ্ছা কমবে।
৫) জোয়ান: ধূমপান করার ইচ্ছা হলে কিছুটা জোয়ান মুখে পুড়ে নিন। আয়ুর্বেদ শাস্ত্রানুযায়ী ধূমপানের আসক্তি কমাতে জোয়ান বেশ উপকারী।
সকালে উঠে মৌরি ভেজানো পানি পান করে অনেকেই দিন শুরু করেন। মূলত পেট পরিষ্কার করতে এর উপর ভরসা রাখেন অনেকে।…
সকালে ঘুম থেকে উঠে এক কাপ চা বা কফিতে চুমুক না দিলে যেন শরীর ও মন চাঙ্গা হয়ে ওঠে না।…
শীত শেষে তাপমাত্রা বাড়তে শুরু করেছে এরই মধ্যে। প্রায় সব ঘরেই দিন-রাতে চলছে ফ্যান বা এসি। ঋতু পরিবর্তনের এ সময়…
শরীরকে সুস্থ ও কর্মক্ষম রাখতে প্রোটিনের বিকল্প নেই। আপনি যদি নির্বিঘ্নে কাজ করতে চান, তাহলে পর্যাপ্ত প্রোটিন গ্রহণ করতে হবে।…
পেশিতে টান ধরার সমস্যায় অনেকেই ভোগেন। কখনো ঘুমের মধ্যে কিংবা কখনো হাঁটতে গিয়ে বা আড়মোড়া ভাঙতে গিয়ে হঠাৎই পেশি শক্ত…
নারীরা মানসিকভাবে পুরুষদের চেয়ে অনেক বেশি জটিলতা ভোগ করেন। শারীরিক সমস্যার মতো মানসিকভাবেও জীবনের কোনো না কোনো পর্যায়ে ভেঙে পড়েন…