March 28, 2024 | 6:01 PM

আমাদের স্বাস্থ্য সুররক্ষার জন্য দুধ অপরিহার্য । তেমনি শিশুদের মতো অনেক প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তিরও দুধ পছন্দ। কেউ কেউ কেবল ভাতের সঙ্গে দুধ-কলা খেতে পছন্দ করেন। তবে খালি এক গ্লাস দুধ পানের ক্ষেত্রে অনেকে একেবারেই নারাজ। কিন্তু এই দুধকে বলা হয় সুপার ফুড বা সর্বগুণ সম্পন্ন খাবার।

গরুর দুধ সব পুষ্টির আধার ও শক্তির উৎস। গরুর দুধের কম্পজিশনে জল ৮৬ দশমিক ৫ শতাংশ, ল্যাকটোজ ৪ দশমিক ৮ শতাংশ, ফ্যাট ৪ দশমিক ৫ শতাংশ, প্রোটিন ৩ দশমিক ৫ শতাংশ এবং ভিটামিন ও খনিজ পদার্থ শূন্য দশমিক ৭ শতাংশ।

প্রায় সব খাবারেই ভেজাল থাকতে পারে। দুধও এর বাইরে নয়। কিন্তু কয়েকটি নিয়ম মেনে চললে, আর কিছু পদ্ধতি নিলে ধরে ফেলতে পারেন সেই ভেজাল-

দুধে কী ভেজাল থাকতে পারে :

চকের গুঁড়ো থেকে শুরু করে সাবানের গুঁড়ো, স্টার্চ, হাইড্রোজেন পারঅক্সাইড ইউরিয়া এবং অপরিষ্কার জল— ভেজাল হিসাবে সবই মেশানো হয় দুধে। এইসব ক্ষতিকারক পদার্থ মানুষের শরীরে অনেক রোগ ডেকে আনে। বাড়ে ক্যানসারের মতো অসুখের আশঙ্কাও।

দুধে ভেজাল আছে কি-না জানবেন যেভাবে :

একটি ঢালু জায়গায় ১ ফোঁটা দুধ ফেলে দেখুন, সেটি সোজা গড়িয়ে পড়লে, তা বিশুদ্ধ দুধ। আর যদি সোজা হয়ে না পড়ে তাহলে সেই দুধে অবশ্যই ভেজাল আছে। আরেকটি যেমন- ১ ফোটা দুধ আপনি নখের উপরে রাখেন যদি সেটা সাথে সাথে পড়ে যায় তাহলে বুঝতে হবে দুধে ভেজাল আছে। আর যদি একটু দেরিতে পড়ে তাহলে বুঝতে হবে দুধ টা খাটি।