April 12, 2024 | 9:32 PM

সুস্থ থাকতে নিয়মিত হাঁটার বিকল্প নেই। অনেকে ভুঁড়ি নিয়ে রয়েছেন ভীষণ যন্ত্রণায়। একবার ভুঁড়ি হয়ে গেলে তা কমানো কষ্টসাধ্য বিষয়। তবে নিয়ম মেনে হাঁটলে দ্রুত ভুঁড়ি কমে যাবে। কেউ কেউ আবার শরীরের ব্যথা ব্যথা অনুভব করছেন। এসব ব্যথাও কমে যাবে নিয়ম মেনে হাঁটলে।

সুস্থ থাকতে হাঁটার কথা সবাই বলে। হাঁটলে শরীরও থাকে চনমনে। ফিট থাকতে হাঁটার কোনো বিকল্পই নেই। তবে জানেন কি, সোজা না হেঁটে যদি পেছন দিকে হাঁটেন তাহলে তার সুফল মিলবে আরও দ্রুত! মানসিক ও শারীরিক সুস্বাস্থ্যের জন্য পেছনের দিকে হাঁটার কথাই বলছেন বিশেষজ্ঞরা। আসুন জেনে নেয়া যাক পেছনে হাঁটার ৮টি আশ্চর্য

অবসাদ দূর করে: পেছনে হাঁটলে সারাদিনের কর্মক্লান্তি কিংবা অবসাদ দূর হয়। তাই সময় বের করে দিনে একবার আধাঘণ্টা পেছনে হাঁটুন।

আত্মবিশ্বাস বাড়িয়ে দেয়: জীবনে সফলতা অর্জনের জন্য আত্মবিশ্বাস খুবই জরুরি। ব্যায়াম হিসেবে পেছনে হাঁটা আপনার সেই আত্মবিশ্বাসকে বাড়িয়ে দেবে।

কাজ করার ক্ষমতা বাড়ে: ক্যারিয়ারে উন্নতি করতে হলে কাজ করার ক্ষমতা থাকে হয়। আর কাজ করার ক্ষমতাকে বাড়িয়ে দেয় নিয়মিত পেছনে হাঁটা।

ঘুমের সমস্যা থাকে না: যাদের ঘুমের সমস্যা রয়েছে, তারা নিয়মিত হাঁটুন উপকার পাবেন।

পায়ের মাংসপেশির স্ট্রেন্থ বা শক্তি বৃদ্ধি পায়: যাদের পায়ের মাংসপেশির সমস্যা রয়েছে তারা নিয়মিত পেছনে হাঁটুন।

হাড় মজবুত করে: অনেক হার নরম থাকে, এ থেকে মুক্তি পেতে নিয়মিত পেছনে হাঁটুন।

ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখে: যাদের ওজন দ্রুত বাড়ছে, তারা ওজন নিয়ন্ত্রণ করতে নিয়মিত পেছনে হাঁটুন।

হজম শক্তি বা মেটাবোলিজম বাড়ায়: পেছনে হাঁটা হজম শক্তি বাড়াতে সহায়তা করে।

প্রতিদিন সকাল ও বিকেল আধঘণ্টা অভ্যাস কারুন পেছনে হাঁটার। প্রথম প্রথম হাঁটতে একটু অসুবিধা হলেও অভ্যাস হয়ে গেলে ধীরে ধীরে স্পিড বাড়ান। তবে একটা বিষয় অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে। এ ভাবে পেছন দিকে হাঁটার জন্য অবশ্যই এলাকার কোনো নিরাপদ ও অপেক্ষাকৃত ফাঁকা রাস্তা বেছে নিতে হবে।